উত্তরণবার্তা ডেস্ক : বাড়িতেই বানানো যায় পছন্দমতো পিঠা।
ছোটবেলায় নানাবাড়িতে দেখে দেখেই পিঠা বানাতো। মা বলতেন, ‘যাও, যাও, ঘুমিয়ে পড়ো।’ কিন্তু কীভাবে হাতের নিপুণতায় তৈরি হয় পিঠা। সেমাইও হাতে তৈরি হতো। নারকেলের পুর, গুড়, খাঁটি দুধ, খেজুরের রস—নানান উপকরণে পিঠা হতো। কোনোটা ভাপে, কোনোটা তেলে ভেজে। ঢাকার বাসায়ই ক্ষীর পুলি, নারকেল পুলি, দুধ–পুলি, দুধ-চিতই, মুগ-পাকোয়ান, ভাপা পিঠা, পাটিসাপটা তৈরি হতো। কোনো একদিন বেশ খানিকটা পিঠা করে আত্মীয়-প্রতিবেশীদের দেয়া হতো। দারুণ এক ভালো লাগা কাজ করত। আগে মেয়েরা এলে পিঠা করা হতো। এখন মেয়েদের জন্য পিঠা করে দিয়ে হয়। বিকেলের পিঠা রাতে আর পরদিন সকালেও খেয়েছে একটানা প্রায় ২০ দিন পার করা যায়।
উত্তরণবার্তা/এআর