শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
ঢাকা সময়: ০০:২৩
ব্রেকিং নিউজ

মহামারী থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি

মহামারী থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি

এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) জানিয়েছে, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার প্রকল্পগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নে সরকারের দূরদর্শী ও বিচক্ষণ মাইক্রোইকোনোমি ব্যবস্থাপনার ফলেই মূলত মহামারী থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি আবার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে।
 
আন্তর্জাতিক সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি এই মহামারী থেকে পুনরুদ্ধার হতে শুরু করেছে। করোনাকালে স্বাস্থ্য ও মহামারী ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির উপর ব্যাপক চাপ সত্ত্বেও যথাযথ অর্থনৈতিক পদক্ষেপ ও সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের (প্রণোদনা) মাধ্যমে দরিদ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠির মৌলিক চাহিদা পূরণ এবং মৌলিক সেবাসমূহ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী নিশ্চিতের মাধ্যমে সরকার অর্থনৈতিক চাপ সামাল দিয়েছে।’
 
তিনি আরো বলেন, সাম্প্রতিক রপ্তানী আয় ও রেমিটেন্সের পাশাপাশি অথনৈতিক উদ্দীপনা ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য বিদেশী তহবিলসহ সরকারের মাইক্রোইকোনোমিক ব্যবস্থাপনার কারণেই মূলত এই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়েছে।
 
এডিবি’র এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক (এডিও) ২০২০ এর সর্বশেষ প্রতিবেদনটি আজ প্রকাশিত হয়েছে।
 
প্রতিবেদনটিতে করোনাকালে সরকারের দূরদর্শী ও বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের প্রশংসা করা হয়েছে।
 
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৬.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
 
এডিবি বাংলাদেশে দীর্ঘকালীন মহামারী ও এর ফলে রপ্তানী আদেশ স্থগিত বা বাতিল হওয়া প্রধান ঝুঁকি হিসেবে মনে করছে।
 
প্রকাশ বলেন, ‘আমরা রপ্তানী ও রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে আশাবাদী যে, শিগগিরই এটি টেকসইভাবে ঘুরে দাঁড়াবে।’
 
এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘দ্রুত করোনার ভ্যাকসিন (প্রতিষেধক) পেলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা এই মহামারী মোকাবেলা করে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বড় ভূমিকা রাখতে পারবে।’
 
এডিবি’র কান্ট্রি ডিরেক্টর এই সংকটকে সম্পদ আহরণ, রপ্তানী বৈচিত্রকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক সুরক্ষার মতো ক্ষেত্রগুলোতে আরো সংস্কারে একটি সুযোগ হিসেবে দেখছেন।
 
তিনি বলেন, এডিবি এই ক্ষেত্রগুলোতে সরকারকে আরো সহায়তা দেবে।
 
এডিবি ইতোমধ্যেই ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রথমিক ঋণ সহায়তা দিয়েছে এবং কোভিড-১৯ এর আর্থ-সামাজিক অভিঘাত মোকাবেলায় ৪.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ মঞ্জুর হয়েছে। এডিবি বাংলাদেশে বাংলদেশে ৫.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে এবং ২০২১-২০২৩ সালের জন্য আরো ৫.২ বিলিন মার্কিন ডলার প্রস্তুত রেখেছে।
 
বাংলাদেশের সাথে ৪৭ বছরের অংশীদারিত্বে এডিবি সহঅর্থায়ন, জনসেবা এবং বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পে ৩৬.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি ঋণ দিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৯টি প্রকল্পে এডিবি’র প্রায় ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পোর্টফোলিও রয়েছে।
 
এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) জানিয়েছে, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার প্রকল্পগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নে সরকারের দূরদর্শী ও বিচক্ষণ মাইক্রোইকোনোমি ব্যবস্থাপনার ফলেই মূলত মহামারী থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি আবার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে।
 
আন্তর্জাতিক সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি এই মহামারী থেকে পুনরুদ্ধার হতে শুরু করেছে। করোনাকালে স্বাস্থ্য ও মহামারী ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির উপর ব্যাপক চাপ সত্ত্বেও যথাযথ অর্থনৈতিক পদক্ষেপ ও সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের (প্রণোদনা) মাধ্যমে দরিদ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠির মৌলিক চাহিদা পূরণ এবং মৌলিক সেবাসমূহ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী নিশ্চিতের মাধ্যমে সরকার অর্থনৈতিক চাপ সামাল দিয়েছে।’
 
তিনি আরো বলেন, সাম্প্রতিক রপ্তানী আয় ও রেমিটেন্সের পাশাপাশি অথনৈতিক উদ্দীপনা ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য বিদেশী তহবিলসহ সরকারের মাইক্রোইকোনোমিক ব্যবস্থাপনার কারণেই মূলত এই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়েছে।
 
এডিবি’র এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক (এডিও) ২০২০ এর সর্বশেষ প্রতিবেদনটি আজ প্রকাশিত হয়েছে।
 
প্রতিবেদনটিতে করোনাকালে সরকারের দূরদর্শী ও বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের প্রশংসা করা হয়েছে।
 
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৬.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
 
এডিবি বাংলাদেশে দীর্ঘকালীন মহামারী ও এর ফলে রপ্তানী আদেশ স্থগিত বা বাতিল হওয়া প্রধান ঝুঁকি হিসেবে মনে করছে।
 
প্রকাশ বলেন, ‘আমরা রপ্তানী ও রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে আশাবাদী যে, শিগগিরই এটি টেকসইভাবে ঘুরে দাঁড়াবে।’
এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘দ্রুত করোনার ভ্যাকসিন (প্রতিষেধক) পেলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা এই মহামারী মোকাবেলা করে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বড় ভূমিকা রাখতে পারবে।’
 
এডিবি’র কান্ট্রি ডিরেক্টর এই সংকটকে সম্পদ আহরণ, রপ্তানী বৈচিত্রকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক সুরক্ষার মতো ক্ষেত্রগুলোতে আরো সংস্কারে একটি সুযোগ হিসেবে দেখছেন।
 
তিনি বলেন,এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) জানিয়েছে, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার প্রকল্পগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নে সরকারের দূরদর্শী ও বিচক্ষণ মাইক্রোইকোনোমি ব্যবস্থাপনার ফলেই মূলত মহামারী থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি আবার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে।
 
আন্তর্জাতিক সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি এই মহামারী থেকে পুনরুদ্ধার হতে শুরু করেছে। করোনাকালে স্বাস্থ্য ও মহামারী ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির উপর ব্যাপক চাপ সত্ত্বেও যথাযথ অর্থনৈতিক পদক্ষেপ ও সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের (প্রণোদনা) মাধ্যমে দরিদ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠির মৌলিক চাহিদা পূরণ এবং মৌলিক সেবাসমূহ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী নিশ্চিতের মাধ্যমে সরকার অর্থনৈতিক চাপ সামাল দিয়েছে।’
 
তিনি আরো বলেন, সাম্প্রতিক রপ্তানী আয় ও রেমিটেন্সের পাশাপাশি অথনৈতিক উদ্দীপনা ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য বিদেশী তহবিলসহ সরকারের মাইক্রোইকোনোমিক ব্যবস্থাপনার কারণেই মূলত এই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়েছে।
 
এডিবি’র এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক (এডিও) ২০২০ এর সর্বশেষ প্রতিবেদনটি আজ প্রকাশিত হয়েছে।
 
প্রতিবেদনটিতে করোনাকালে সরকারের দূরদর্শী ও বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের প্রশংসা করা হয়েছে।
 
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৬.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
 
এডিবি বাংলাদেশে দীর্ঘকালীন মহামারী ও এর ফলে রপ্তানী আদেশ স্থগিত বা বাতিল হওয়া প্রধান ঝুঁকি হিসেবে মনে করছে।
 
প্রকাশ বলেন, ‘আমরা রপ্তানী ও রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে আশাবাদী যে, শিগগিরই এটি টেকসইভাবে ঘুরে দাঁড়াবে।’
 
এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘দ্রুত করোনার ভ্যাকসিন (প্রতিষেধক) পেলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা এই মহামারী মোকাবেলা করে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বড় ভূমিকা রাখতে পারবে।’
 
এডিবি’র কান্ট্রি ডিরেক্টর এই সংকটকে সম্পদ আহরণ, রপ্তানী বৈচিত্রকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক সুরক্ষার মতো ক্ষেত্রগুলোতে আরো সংস্কারে একটি সুযোগ হিসেবে দেখছেন।
 
তিনি বলেন, এডিবি এই ক্ষেত্রগুলোতে সরকারকে আরো সহায়তা দেবে।
 
এডিবি ইতোমধ্যেই ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রথমিক ঋণ সহায়তা দিয়েছে এবং কোভিড-১৯ এর আর্থ-সামাজিক অভিঘাত মোকাবেলায় ৪.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ মঞ্জুর হয়েছে। এডিবি বাংলাদেশে বাংলদেশে ৫.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে এবং ২০২১-২০২৩ সালের জন্য আরো ৫.২ বিলিন মার্কিন ডলার প্রস্তুত রেখেছে।
 
বাংলাদেশের সাথে ৪৭ বছরের অংশীদারিত্বে এডিবি সহঅর্থায়ন, জনসেবা এবং বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পে ৩৬.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি ঋণ দিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৯টি প্রকল্পে এডিবি’র প্রায় ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পোর্টফোলিও রয়েছে। এই ক্ষেত্রগুলোতে সরকারকে আরো সহায়তা দেবে।
 
এডিবি ইতোমধ্যেই ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রথমিক ঋণ সহায়তা দিয়েছে এবং কোভিড-১৯ এর আর্থ-সামাজিক অভিঘাত মোকাবেলায় ৪.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ মঞ্জুর হয়েছে। এডিবি বাংলাদেশে বাংলদেশে ৫.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে এবং ২০২১-২০২৩ সালের জন্য আরো ৫.২ বিলিন মার্কিন ডলার প্রস্তুত রেখেছে।
 
বাংলাদেশের সাথে ৪৭ বছরের অংশীদারিত্বে এডিবি সহঅর্থায়ন, জনসেবা এবং বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পে ৩৬.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি ঋণ দিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৯টি প্রকল্পে এডিবি’র প্রায় ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পোর্টফোলিও রয়েছে।
 

  মন্তব্য করুন
     FACEBOOK